লেক বকোডি। হাঙ্গেরির রাজধানী বুদাপেস্ট
শহর থেকে প্রায় ৮০ মাইল পশ্চিমে অবস্থিত বকোডি গ্রাম। সেই গ্রামেই লেক বকোডির অস্তিত্ব।
এটি একটি কৃত্রিম লেক, যা ১৯৬১ সালে গড়ে তোলে দেশটির বিখ্যাত বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান
‘ওরোজলানি থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি’।বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটি সেখানে
গড়ে তোলে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র, যার কাজ ছিল লেক থেকে ঠান্ডা পানি কারখানায় টেনে এনে
তা গরম করে পুনরায় লেকে ফেরত পাঠানো। উদ্দেশ্য, প্রচণ্ড শীতল এই লেকের পানি যেন কখনো
জমে বরফ হয়ে না যায়। এমনকি শীতকালেও নয়।
মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে লেকটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বিশেষ করে মাছ ধরার ক্ষেত্র হিসেবে। যারা মাছ ধরতে ভালোবাসেন তারা সেখানে গিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে মাছ শিকার করতেন।
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই স্থানীয়রা এই লেকের পানির মধ্যে গড়ে তোলেন ছোট ছোট কিছু ভাসমান কাঠের নীড়, যা অত্যন্ত আড়ম্বরপূর্ণ। এসব ঘরে যাতায়াতের জন্য তারা দীর্ঘ কাঠের রাস্তাও তৈরি করেন। ক্রমেই এটি হয়ে ওঠে একটি ভাসমান গ্রাম।
ভাসমান বাড়িঘরের কারণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের এই লেকটি খুব অল্প সময়ে অত্যন্ত দর্শনীয় হয়ে ওঠে। ইন্টারনেটের সুবাদে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এর সৌন্দর্য। ক্রমেই বাড়তে থাকে বিদেশি পর্যটক ও ফটোগ্রাফারদের ভিড়। স্থানীয়দের কাছে এটি হয়ে ওঠে বাড়তি আয়ের একটি উৎস।
কিন্তু ২০১৫ সালে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ করে দেয় ওরোজলানি থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি। ফলে এই লেকের পানি আর স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকে না, ঠান্ডায় জমে যায়। বর্তমানে যা মারাত্মকভাবে প্রভাব ফেলছে এই পর্যটন শিল্পের ওপর।
মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে লেকটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বিশেষ করে মাছ ধরার ক্ষেত্র হিসেবে। যারা মাছ ধরতে ভালোবাসেন তারা সেখানে গিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে মাছ শিকার করতেন।
অল্প কিছুদিনের মধ্যেই স্থানীয়রা এই লেকের পানির মধ্যে গড়ে তোলেন ছোট ছোট কিছু ভাসমান কাঠের নীড়, যা অত্যন্ত আড়ম্বরপূর্ণ। এসব ঘরে যাতায়াতের জন্য তারা দীর্ঘ কাঠের রাস্তাও তৈরি করেন। ক্রমেই এটি হয়ে ওঠে একটি ভাসমান গ্রাম।
ভাসমান বাড়িঘরের কারণে প্রত্যন্ত অঞ্চলের এই লেকটি খুব অল্প সময়ে অত্যন্ত দর্শনীয় হয়ে ওঠে। ইন্টারনেটের সুবাদে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এর সৌন্দর্য। ক্রমেই বাড়তে থাকে বিদেশি পর্যটক ও ফটোগ্রাফারদের ভিড়। স্থানীয়দের কাছে এটি হয়ে ওঠে বাড়তি আয়ের একটি উৎস।
কিন্তু ২০১৫ সালে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বন্ধ করে দেয় ওরোজলানি থার্মাল পাওয়ার কোম্পানি। ফলে এই লেকের পানি আর স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকে না, ঠান্ডায় জমে যায়। বর্তমানে যা মারাত্মকভাবে প্রভাব ফেলছে এই পর্যটন শিল্পের ওপর।
No comments:
Post a Comment