১. ১৯৭৭: তিনেরিফের রানওয়েতে ৭৪৭-এর দুটি বোয়িংয়ের সংঘর্ষে ৫৮৩ মানুষের মৃত্যু হয়।
২. ১৯৮৫: যান্ত্রিক গোলযোগের কারণে মাউন্ট ওসুতাকায় ভেঙে পয়ে জাপান এয়ার লাইন্সের ৭৪৭ বোয়িংয়ের একটি বিমান। মৃত্যু হয় ওই বিমানের ৫২০ যাত্রীর।
৩. ১৯৯১: তীর্থযাত্রীদের নিয়ে মক্কা যাওয়ার পথে আগুন লেগে যায় নাইজেরিয়া এয়ারওয়েজের জাতীয় বিমান ডিসি-৮-৬১-এ। মৃত্যু হয় ২৬১ মানুষের।
৪. ১৯৯৪: পাইলটের ভুলের জন্য জাপানের নাগোয়া বিমানবন্দরে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চিন এয়ারলাইন্সের এ৩০০ এয়ারবাস, মৃত্যু হয় ২৬৪ জনের।
৫. ১৯৯৬: ভারতের আকাশে সৌদি আরবের বোয়িং ৭৪৭-এর সঙ্গে সোভিয়েত যুগের লিয়ুশিন-৭৬ বিমানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৩৪৯ জনের মৃত্যু হয়।
৬. ১৯৯৭: দক্ষিণ কোরিয়ার ৮০১ বিমান এবং ৭৪৭ বোয়িং জঙ্গলের মধ্যে ভেঙে পড়ে। ২২৮ জনের মৃত্যু হয় এবং গুরুতর আহত হলেও প্রাণে বেঁচে যান ২৬ জন।
৭. ১৯৯৮: জেনিভা, সুইজারল্যান্ডগামী একটি বিমান নিউ ইয়র্কের কেনেডি বিমানবন্দর থেকে রওনা দিয়ে কানাডার নোভা স্কোটিয়া বন্দরের কাছে ভেঙে পড়ে, ২২৯ জনের মৃত্যু হয়।
৮. ২০০১: নিউ ইয়র্ক বিমানবন্দর থেকে ছাড়ার পরই ওই শহরের মধ্যে ভেঙে পড়ে এয়ারবাস এ৩০০, মৃত্যু হয় ২৬৫ জনের।
৯. ২০০৯: ২২৮ জন যাত্রী নিয়ে প্যারিসগামী ফ্রান্সের বোয়িং ৪৪৭ আটলান্টিক মহাসাগরের কাছে নিখোঁজ হয়ে যায়। এই বিমানটি ভেঙে পড়েছে এবং বিমানের সমস্ত যাত্রী মারা গিয়েছেন বলে দুর্ঘটনার দু’বছর পর ফ্রান্স কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেন।
১০. ২০১৪: ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় মালয়েশিয়ার বিমান এমএইচ৩৭।
No comments:
Post a Comment