আজব পৃথিবী

Tuesday, November 24, 2015

যাওয়া যায় না বিশ্বের এমন সাতটি জায়গা

নর্থ ইয়র্কশায়ারের রয়্যাল এয়ারফোর্স স্টেশন। এখান থেকেই তথভ পাঠানো হয় মার্কিন ও ব্রিটিশ আর্মিকে। কিছু কিছু স্যাটেলাইট আমেরিকার এনএসএ কন্ট্রোল করে। এটাই বিশ্বের সবথেকে বড় ইলেট্রিক মনিটরিং সিস্টেম।
পাইন গ্যাপ হল এমন একটি জায়গা যেখান থেকে আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া যৌথভাবে তাদের স্পাই স্যাটেলাইট কন্ট্রোল করে। যেসব স্যাটেলাইট চিন ও রাশিয়ার কিছু অংশে নজরদারি চালায়। সেখানে ঢুকতে গেলেই একটি সাইনবোর্ডে স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া থাকে যে সেখান থেকেই যেন গাড়ি ঘুরিয়ে নেওয়া হয়।
নর্থ সেন্তিনেল আইল্যান্ড হল আন্দামান নিকোবর দ্বিপপুঞ্জের একটি দ্বীপ। এখানে বসবাস করে সেন্তিনেল প্রজাতির মানুষ। তারা বিশ্বের শেষ প্রজাতি যারা এখনও পর্যন্ত বহির্জগতের সঙ্গে কোনও রকম যোগাযোগ না রেখেই জীবন ধারণ করে।
রাশিয়ায় মাটির তলায় একটি গুপ্ত জায়গা রয়েছে যেখানে সুড়ঙ্গ দিবে রাশিয়ার যে কোনও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় যাওয়া যায়। সুড়ঙ্গটির নাম মেট্রো ২। রাশিয়ার প্রশাসন কখনও এই সুড়ঙ্গের কথা স্বীকারও করে না আবার অস্বীকারও করে না।
ব্রিটেনের রাণীর শয্যাগৃহ। যেখানে কখনই প্রবেশ করা সম্ভব নয়। বাকিংহাম প্যালেসের অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার অনুমতি থাকলেও রানীর শয্যাগৃহ পাহারা দেয় স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড।
একসময় মানুষ থাকত ইতালির পোভেগ্লিয়া আইল্যান্ডে। কিন্তু একসময় দ্বীপটা শূন্য হয়ে যায়। মনে করা হয় আপাতত ভূতেদের আখড়া ওই দ্বীপ। তাই ওখানে প্রবেশ নিষেধ।
ক্যাথলিক চার্চের অনেক গোপন নথি রয়েছে ভ্যাটিকান সিটির গোপন আর্কাইভে। তাই পোপ ও কয়েকজন অত্যন্ত মেধাবী মানুষ ছাড়া কারও প্রবেশ নিষেধ ওই গোপন জায়গায়।

No comments:

Post a Comment