আমেরিকান সামোয়া: জনসংখ্যা মোটে ৫৫ হাজার ৫১৯। দেশ তো কোন ছাড়। আমাদের কলকাতার তুলনাতেও নেহাতই পুঁচকে সে। এই দেশের কাছে রয়েছে ছোট্ট একটি পুলিশ বাহিনী আর কোস্টাল ফোর্স।
মার্শাল আইল্যান্ড: সেনাবাহিনীর দরকার পড়ে না এই দেশেরও। জনসংখ্যা ৫৬,০৮৬। পুলিশ বাহিনী, সমুদ্রতট সুরক্ষা বাহিনী, অভ্যন্তরীন সুরক্ষা বাহিনী থাকলেও সেনাবাহিনী নেই এদের।
আন্দোরা: ৭৬ হাজার ছেলেপুলের দেশ আন্দোরায় পুলিশ ফোর্স আছে ঠিকই কিন্তু চোর-ডাকাত, খুনি-বদমাস ধরার প্রয়োজন পড়ে না তাঁদের। বরং তাঁরা বেশি ব্যস্ত থাকেন পর্যটকদের আতিথেয়তায়।
ফেডারেন্টেড স্টেটস অফ মাইক্রোনেশিয়া: এক লাখের একটু বেশি মানুষ বাস করেন এই দেশে। সুখী, শান্ত এই দেশেরও সেনাবাহিনী নেই। চুক্তি অনুযায়ী প্রয়োজন হলে এঁরা আমেরিকার সেনা ব্যবহার করতে পারবে।
গ্রেনাডা: ১ লাখ ৩৩ হাজার মানুষ থাকেন ছবির মতো সুন্দর এই দেশে। সেনাবাহিনী নেই এখানেও। যদিও দেশের ভিতরের সুরক্ষার জন্য রয়েছে রয়্যাল গ্রেনাডা পুলিশ ফোর্স। আর আন্তর্জাতিক সুরক্ষার জন্য ক্যারাবিয়ান রিজিওনাল সিকিওরিটি সিস্টেম ব্যবহার করতে পারে এরা।
কিরিবাতি: যদিও দরকারে এরা অস্ট্রেলিয়া আর নিউজিল্যান্ডের বাহিনী ব্যবহার করতে পারে কিন্তু নিজেদের কোনও সেনাবাহিনী নেই দেড় লাখ জনবসতির দেশ কিরিবাতির কাছে।
সেন্ট লুসিয়া: ১ লাখ ৮৫ হাজার জনসংখ্যার মধ্যে মাত্র ১১৬ জনের একটি সুরক্ষা দফতর রয়েছে এই দেশের কাছে। তবে তার মধ্যে মোটেও নেই কোনও সেনাবাহিনীর বুটের আওয়াজ।
সোলোমন আইল্যান্ড: সেনাবাহিনী রাখার প্রয়োজন বোধ করে না এই দেশও। ৫ লাখের একটু বেশি সন্তান-সন্ততি নিয়ে সুখে আছে সোলোমন।
কোস্টা রিকা: ৪ লাখ ৭১ হাজার জনগণের এই দেশ। সেনাবাহিনী ছাড়াও বেশ খোশ মোজাজে রয়েছে কোস্টা রিকা।
No comments:
Post a Comment