এমনিতে মানসিক বিকারগ্রস্ত বলেন আর শিল্পসাধনায় বলেন, মানুষ কোনো কোনো সময় নিজের মধ্যে থাকতে ভালোবাসেন। মাঝে মধ্যে একদিন দুদিনের জন্য হয়তো সমুদ্রের পাড়ে বেড়ানোর নাম করে এমন বাড়িতে বা সুনসান কোনো রেস্ট হাউসে কেউ কেউ থাকেন না, তাও নয়।তবে তারপেই আবার ফেরেন নগর জীবনে। বাড়ি থেকে বেরোলেই সড়ক, সড়কের ওপর বাস, পাশেই শপিংমল। কিন্তু সারা জীবনটাই যদি ওই গেস্ট হাউসের মতো কোনো বাড়িতে একাকী কাটাতে হয়? একঘেয়েমি লাগবে কি?
কেউ কেউ হয়তো একাকী সময় নিজের জগতে ডুবে গিয়ে কল্পনা করেন এমনটা। কেমন হতে পারে একাকি জগতের বাড়িগুলো? দেখে নিন কয়েকটি ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’ বাড়ি।
কাতশিক পিলার-ইমেরেতি, জর্জিয়া: ১৩-০ ফুট উঁচু পিলারের উপর অবস্থিত এই বাড়ি।
লুকা ভুরেইচ হাট: আল্পস পর্বতের ফরোনন বুইনজের উপর এই ছোট্ট কুঁড়েঘর।
দ্য ক্রিস্টাল মিল-ক্রিস্টাল কলরডো, মার্কিন যক্তরাষ্ট্র: ১৮৯০ সালে কলরডো নদীর উপর তৈরি হয়েছিল এই পাওয়ার প্লান্ট।
কাসা দো পেনেগো-ফাপে পাহাড়, পর্তুগাল: ১৯৭৪ সালে চারটি পাথর দিয়ে তৈরি হয়েছিল এই বাড়ি।
ভেস্তম্যানিয়েখার আর্কিপেলাগো: আইসল্যান্ডের এই বাড়ি বিশ্বের সবচেয়ে দুর্গম বাড়ি হিসেবে পরিচিত।
মেটেরোয়া-থেলসে, গ্রিস: আকাশে ঝুলন্ত এই পাহাড়ের কোলের বাড়িগুলোয় কি সত্যিই কেউ থাকেন?
চেজ প্যাভিলিয়ন-মাউন্ট হুয়া, চায়না: বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ উচ্চতার এই পাহাড়ের কোলে কে থাকেন?
হাউজ অন দ্য রিভার: সার্বিয়ার দ্রিনা নদীর উপর এই বাড়ি।
ত্রিস্তান দা কুনহা-ত্রিস্তান, আটলান্টিক সমুদ্র: পাহাড়ের কোলে বাড়িগুলো দেখতে পাচ্ছেন? ২০১৪ সালে এই ২৯৭ জন থাকতেন এই আইল্যান্ডে
ম্যাকমুর্ডো স্টেশন, অ্যান্টার্কটিকা: সাদা বরফে ঢাকা পাহাড়ের কোলে রঙিন বাড়িগুলো দেখতে পাচ্ছেন? গ্রীষ্ককালে প্রায় ১,২০০ মানুষ আশ্রয় নেন এখানে।
No comments:
Post a Comment