আজব পৃথিবী

Wednesday, April 30, 2014

সাহারা মরুভূমির কিছু জানা-অজানা তথ্য

সাহারা মরুভূমি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মরুভূমি। এই মরুভূমি আফ্রিকা মহাদেশে অবস্থিত। সাহারার বিস্তৃতি ৯৪,০০,০০০ বর্গ কিলোমিটার, ফলে উত্তর আফ্রিকার প্রায় সবটা জুড়েই এর বিস্তার। মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, লিবিয়া, সুদান, নাইজার, মালি প্রভৃতি দেশ পর্যন্ত সাহারা মরুভুমি বিস্তৃত।সারা সাহারা মরুভূমি জুড়েই রয়েছে পাহাড়, মালভূমি, বালি ও অনূর্বর ভূমি। বেশ কিছু মরূদ্যান ও আছে সাহারাতে। এই সমস্ত মরুদ্যানেই সাহারার বেশীর ভাগ লোক বাস করলেও কিছু কিছু যাযাবর উপজাতিরা বাস করে আরো দুর্গম অঞ্চলে। এদের সবাইকে নিয়ে সাহারা মরুভূমি জুড়ে এর লোকসংখ্যা ২০ লক্ষের বেশি হবে না। এদের মূল জীবিকা ছাগল, ভেড়া, ও উট পালন আর খেজুড়, গম, বার্লি ইত্যাদি চাষ করা।সহারার পানির উৎস হচ্ছে মরুদ্যান, কূপ ও কিছু প্রসবন। কিন্তু যাযাবররা যেহেতু নির্দিষ্ট এক যায়গায় থাকে না তাই তাদের আরো একটি কাজ হচ্ছে বিভিন্ন পানির উৎস খুঁজে বের করা।মরুভূমি বলেই যে সাহারাতে মূল্যবান কিছু নেই, তা কিন্তু নয়। নানান ধরেন মূল্যবান খনিজ পদার্থ রয়েছে সহারাতে। বিশেষ করে সাহারা মরুভূমির লিবিয়া ও আলজেরিয়া অংশে রয়েছে প্রচুর তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ। তাছাড়া আরো রয়েছে তামা, লোহা, ফসফেট ইত্যাদি অনেক খনিজ পদার্থ সারা সাহারা জুড়েই।

সবচাইতে রোমান্টিক ৫টি স্থান

ওইয়া, স্যান্টোরিনি, গ্রীস : স্যান্টোরিনি আইল্যান্ডের অসাধারণ সুন্দর পরিবেশকে বিশ্বের সব চাইতে রোমান্টিক স্থান ধরা হয়। সমুদ্রে সূর্যের খেলা, সূর্যাস্ত এবং সূর্যোদয় দেখার জন্য সব চাইতে ভালো জায়গা এটি। প্রতিবছর হাজারো দম্পতি হানিমুন করার জন্য এই স্থানে আসেন।

ভেনিস, ইতালি : পানির ওপরে যে শহর তা আর যাই হোক না কেন সব চাইতে অন্যরকম একটি জায়গা। সারাটাক্ষণ নৌকোয় ঘুরাঘুরি এবং অসাধারণ পরিবেশের এই শহরটিকে সবাই বেশ রোমান্টিক স্থান হিসেবেই চিনে থাকেন।

বেলিজ : বেলিজ একটি অতুলনীয় সুন্দর এবং সময় কাটানোর জন্য পারফেক্ট দেশ। এর একটি অসাধারণ সুন্দর রিসোর্ট রয়েছে যা সব চাইতে বিখ্যাত। এই রিসোর্টটি বিশ্বজুড়ে অনেক রোমান্টিক দম্পতির হৃদয় কেড়ে নিয়েছে। আর তাদের ভতেই নির্বাচিত হয়েছে এই অপূর্ব সুন্দর রিসোর্টটি।

কাসাব্ল্যাংকা, মরক্কো : অ্যাটল্যান্টিক মহাসগর এবং মেডিটেরিয়ান সাগরের বেলাভূমির কারণে অতুলনীয় এই জায়গাটি। আরও রয়েছে অ্যাটলাস পর্বতের তুষারভরা চূড়া যা এই স্থানটির মূল আকর্ষণ। বিশ্বজুড়ে সব চাইতে সুন্দর হানিমুনের স্থান হিসেবেই পরিচিত এই জায়গাটি।

মালদ্বীপ : উজ্জ্বল সূর্য, যতদূর চোখ যায় ততোদুর পর্যন্ত বিস্তৃত সমুদ্র সৈকত, হাজার হাজার আইল্যান্ড এবং হৃদয় থামিয়ে দেয়ার মতো সুন্দর পানির নিচের বাগান যা মালদ্বীপকে করেছে অতুলনীয়। আর সকলের মতে এই স্থানটি সব চাইতে কাছের মানুষটিকে ছাড়া দেখা বৃথা। সে কারনেই মালদ্বীপ হয়েছে বিশ্বের সব চাইতে অতুলনীয় রোমান্টিক স্থান।

Sunday, April 27, 2014

১০৩ বছরের পুরনো জাহাজ !

সিডনিতে নদীর এক কিনারে এই ভাসমান জড়বস্তুটি পরে আছে ১০৩ বছর ধরে। জাহাজটি ব্যাবহার হয়নি অনেক বছর তা জাহাজের মধ্যে ঘন জঙ্গল দেখলেই বুঝা যায়। কিন্তু জাহাজের মধ্যে জঙ্গল দেখতেও যেমন অদ্ভুত পাশাপাশি অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রকাশ পায়।

মাত্র ৬০.৬ কি.মি. বেগে ৯৫ তলায়!

মাত্র ৪৩ সেকেন্ডে চোখের পলকে উঠা যাবে ৯৫ তলায় !এটাও কী সম্ভব? হ্যাঁ সম্ভব... চিনের বহুতলে বিশ্বের দ্রুতগামী লিফট বসাচ্ছে হিতাচি।প্রতি ঘন্টায় ৭২ কিলোমিটার বেগে উঠবে এই লিফটি। ফলে দক্ষিণ চিনের গুয়াংজো সিটিএফ ফিনান্সিয়াল সেন্টারে এক তলা থেকে একেবারে ৯৫ তলায় পৌঁছে যাবে ৪৩ সেকেন্ডে ।কর্তৃপক্ষ বলছে ২০১৬ সালে এই বহুতলটির কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে তাইওয়ানে তাইপে ১০১ বিল্ডিং টিতে সবচেয়ে দ্রুতগামী লিফটি রয়েছে , যেটি ঘন্টায় ৬০.৬ কিলোমিটার বেগে উপরে ওঠে। হিতাচির আশ্বাস এতটা দ্রুতগামী হলেও নতুন লিফটি ব্যবহারকারীদের কাছে আরামদায়ক হবে বলেই দাবি করা হয়েছে।ওই বহুতলে ৯৫টি লিফটি থাকবে। তার মধ্যে দু’টি হবে দ্রুতগামী লিফট ৷ ২৮টি দোতলা লিফট রাখা হচ্ছে গুয়াংজো সিটিএফ ফিনান্সিয়াল সেন্টারে।ওই বহুতলে অফিস, হোটেলের পাশাপাশি থাকছে আবাসনও।

Thursday, April 24, 2014

আটলান্টিকের নিচে ঝুলন্ত মসজিদ !

ঝুলন্ত উদ্যানের কথা তো শুনেছেন। কিন্তু ঝুলন্ত মসজিদের কথা কেউ শুনেছেন কি? হ্যাঁ, এরকম একটি মসজিদ রয়েছে মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কা শহরে৷বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান এ মসজিদটি তৈরি করেন। ফরাসি কোম্পানির হস্তক্ষেপে মসজিদের ভাষ্কর্য আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। মসজিদের দেয়ালে সরু নকশার কাজ দেখলে অবশ্যই বাহবা দিতে ইচ্ছে করবে ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনচিউকে। যাই হোক, মসজিদকে ভাসমান অ্যাখা দেয়ার কারণ কি? এটা জানতে গেলে পাড়ি দিতে হবে আটলান্টিক সমুদ্রে। জাহাজ থেকে ওই মসজিদকে দেখলে মনে হবে, টেউয়ের বুকে যেন মসজিদটি দুলছে।

আর একটু কান পাতলে শোনা যাবে একযোগে মুসলমানদের নামাজ পড়ার সুর৷ মসজিদের তিনভাগের একভাগ নীল আটলান্টিকের ওপরে বিরাজমান। আর বাকি অংশটি সমুদ্রের তলায় রয়েছে বলে মনে হবে। ২২.২৪ একরের এই মসজিদে রয়েছে গ্রন্থাগার, কোরআন শিক্ষালয়, আলোচনা-কক্ষ প্রভৃতি৷এখানের প্রার্থনাগৃহে একসঙ্গে এক লাখ মানুষ নামাজ পড়তে পারেন। মিনারের উচ্চতা ২০০ মিটার। মেঝে থেকে ছাদের উচ্চতা ৬৫ মিটার এবং এর ছাদটি প্রতি ৩ মিনিট অন্তর কৃত্রিম উপায়ে খুলে যায়, যার ফলে মসজিদের ভেতরে আলো, বাতাস ঢুকতে পারে। মসজিদের বাইরে রয়েছে ১২৪টি ঝরনা ও ৫০ টি ক্রিস্টালের ঝাড়বাতি। দ্বিতীয় হাসান মসজিদ-এর এই অভূতপূর্ব সৌন্দর্য চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না।

Wednesday, April 23, 2014

১০ টি অসাধারণ স্থানের অস্তিত্ব জানা নেই

১) মাউন্ট নেমরুত : তুরস্কের উচু পাহাড়ি এলাকার মাঝে অবস্থিত নেমরুত পাহাড় প্রত্নতাত্বিক আবিষ্কারের দিক দিয়ে  অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থান। পাথর কুঁদে তৈরি করা বিশালাকৃতির মাথাগুলো এখানকার বৈশিষ্ট্য। ধারণা করা হয়, খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে এদের তৈরি করা হয়েছিলো তৎকালীন রাজবংশীয়দের সম্মানে।

২) ভূগর্ভস্থ নদী : রুপকথার মতো অদ্ভুত শোনায় ব্যাপারটা, মাটির নিচে নদী! মেক্সিকোর ইউকাটান পেনিনসুলার এই অসাধারণ প্রাকৃতিক নিদর্শন আসলেও দেখার মতো সুন্দর। লোনা পানির সাথে হাইড্রোজেন সালফেট মিশে তৈরি করে ভারি এক ধরনের পানি, যা নদীর মতই এক প্রবাহ তৈরি করেছে।

৩) ইগুয়াজা ফলস : ব্রাজিলের পারানা এবং আর্জেন্টিনার মিশনস এলাকার কাছে অবস্থিত এই জলপ্রপাত প্রকৃতির সপ্ত আশ্চর্যের একটি, জানতেন কি?

৪) ফলকার্ক হুইলস : যদিও প্রকৃতির তৈরি নয়, কিন্তু স্কটল্যান্ডের এই ফলকার্ক হুইলস যে অসাধারণ এক দৃশ্য তা আপনাকে মেনে নিতেই হবে। ২০০২ সালে কাজ শুরু করা এই "লিফট" ক্লাইড ক্যানাল এবং ইউনিয়ন ক্যানালের মাঝে জলযান ওঠানামা করায়।

৫) অ্যারিজোনা ব্লোহোল : এর পোশাকি নাম হলো উপাটকি ন্যাশনাল মনুমেন্ট। অ্যারিজোনার ফ্ল্যাগস্ট্যাফে অবস্থিতি এই ব্লোহোল। এই এলাকাকে ঘিরে রয়েছে রহস্য। ধারনা করা হয় এখানকার মৃত অধিবাসীরা এই ব্লোহোলের আশেপাশে থাকা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাহারা দিয়ে থাকে।

৬) বাবা গুরগুর : উত্তর ইরাকে অবস্থিত বাবা গুরগুরকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত পৃথিবীর সবচাইতে বড় তেলের খনি বলে মনে করা হতো। প্রচুর পরিমানে তেল থাকার কারণে বিখ্যাত হলেও এর রয়েছে আরও একটি পরিচিতি। "ইটারনাল ফায়ার" বা চিরস্থায়ী এক আগুন জ্বলছে এখানে। ক্রমাগত প্রাকৃতিক গ্যাস বের হয়ে আসার ফলে এই আগুন কখনোই নেভে না।

৭) লেক রেটবা :  গোলাপি রঙের পানি দেখতে পাচ্ছেন? না, চোখের ভুল নয়। এই লেকের পানি আসলেই গোলাপি। সেনেগালের ক্যাপ বার্টের এই লেকের পানিতে Dunaliella salina নামের শ্যাওলার উপস্থিতির কারণে এর রঙ এমন। অনেক বেশি লবন থাকায় এই পানিতে কোনো কিছু ভেসে থাকাও অনেক বেশি সহজ।

৮) সন-ডং গুহা : পৃথিবীর সবচাইতে বড় এই গুহার অবস্থান হলো ভিয়েতনামে। অন্যরকম, গা ছমছম করা সৌন্দর্য রয়েছে এই গুহার। শুধু তাই নয়, এই গুহার মাঝেও বয়ে চলেছে বেশ কিছু নদী।

৯) ক্যাটেড্রাল ডে মারমল : চিলির এই জায়গার নামের আক্ষরিক অর্থ হলো- মার্বেলের ক্যাথেড্রাল। জেনেরাল ক্যারেরার তীরে ক্যালসিয়াম কার্বনেট ক্ষয় হতে হতে তৈরি হয়েছে এই বিস্ময়। নজরকাড়া সুন্দর এই এলাকায় যেতে পারবেন আপনি ছোট একটি নৌকায় করে।

১০) রেইনবো মাউন্টেইনস : রেইনবো মাউন্টেইনস বা "রংধনু পাহাড়"- এই নাম শখ করে রাখা হয়নি। এই পর্বতমালা দেখতে আসলেই বিস্তৃত রংধনুর মতো। প্রথম দেখাতে মনে হবে সারা পৃথিবীর যত রঙ আছে সব ঢেলে দেওয়া হয়েছে চীনের গানসু অঞ্চলের এই পাহাড়গুলোতে। এতো ঝলমলে রঙ তৈরি হয়েছে লাল মাটির পাহাড়ে বিগত ২৪ মিলিয়ন বছর ধরে বিভিন্ন খনিজ জমা হবার ফলে।


৮) সন-ডং গুহা

পৃথিবীর সবচাইতে বড় এই গুহার অবস্থান হলো ভিয়েতনামে। অন্যরকম, গা ছমছম করা সৌন্দর্য রয়েছে এই গুহার। শুধু তাই নয়, এই গুহার মাঝেও বয়ে চলেছে বেশ কিছু নদী।
- See more at: http://www.priyo.com/2014/04/20/65253-.%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A7%A7%E0%A7%A6-%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%9B%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87#sthash.Fu8zYdrE.dpuf৮) সন-ডং গুহা :পৃথিবীর সবচাইতে বড় এই গুহার অবস্থান হলো ভিয়েতনামে। অন্যরকম, গা ছমছম করা সৌন্দর্য রয়েছে এই গুহার। শুধু তাই নয়, এই গুহার মাঝেও বয়ে চলেছে বেশ কিছু নদী।

Tuesday, April 22, 2014

বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক দেয়াল

দ্য গ্রেট ওয়াল অফ চীন, চীন : চীনের এই প্রাচীরকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছুই নেই। চৌদ্দ শতকের তৈরি ভুবন বিখ্যাত এই প্রাচীরটি মহাকাশ থেকে বেশ ভালো করেই নজরে পড়ে। ৮,৮৫০ কিলোমিটারের এই প্রাচীরটি নোমাডিক ট্রাইবদের আক্রমন থেকে বাঁচতে চীনের উত্তরের বর্ডারে তৈরি করা হয়েছিল।

দ্য ওয়েস্টার্ন ওয়াল, ইজরাইল : খ্রিস্ট পূর্ব ১৯ শতকে দ্য গ্রেট হেরড এর তৈরি এই দেয়ালটি বর্তমানে একটি ইচ্ছাপূরণ দেয়ালের ন্যায় পবিত্র দেয়াল হিসেবে পরিচিত। এটি ইহুদীদের কাছে পবিত্রতম স্থান।

বার্লিন ওয়াল, জার্মানি : এই দেয়ালটি আগের দুটি দেয়ালের অনেক অনেক পরে তৈরি করা হয়। এই দেয়ালটির কাজ শুরু হয় ১৯৬১ সালে, গৃহ যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে। এটি বার্লিনের মাঝামাঝি তৈরি করা হয় যাতে করে পূর্ব বার্লিনের বাসিন্দাগণ পশ্চিম বার্লিনে চলে আসতে না পারেন।

ওয়ালস অফ ট্রয়, তুর্কি : বিশ্বের সব চাইতে প্রাচীনতম দেয়ালগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম যা আজও দাঁড়িয়ে আছে। এটি খ্রিস্ট পূর্ব ১৩ শতাব্দীতে তৈরি একটি দেয়াল যা তৈরি করা হয়েছিল ট্রয় নগরীকে রক্ষা করার জন্য।

হাড্রিয়ানস ওয়াল, ইংল্যান্ড : ইউরোপের দীর্ঘতম দেয়াল এটি। এই দেয়ালটি প্রায় ১১৭ কিলোমিটার অর্থাৎ ৭৩ মাইল লম্বা। এই দেয়ালটি তৈরি করেছিলেন রোমানরা স্কটল্যান্ডের ব্রটান্নিয়া ট্রাইবদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য।

দ্য ওয়ালস অফ স্টন, ক্রোয়াটিয়া : ১৫ শতাব্দীর এই দেয়ালটি দৈর্ঘে প্রায় ৫.৫ কিলোমিটার। ৪০ টি টাওয়ার এবং ৫ টি দুর্গ সম্বলিত এই দেয়ালটি তৈরি করা হয়েছিল ডুব্রোভনিক নামক শহরটিকে রক্ষা করার জন্য।

ওয়ালস অফ ব্যাবিলন, ইরাক : মেসোপটেমিয়া যুগের নিদর্শন এই ব্যাবিলনের দেয়ালটি দক্ষিন বাগদাদ থেকে ৮৫ দূরে অবস্থিত। দেয়ালটি তৈরি করা হয়েছিল খ্রিষ্টপূর্ব ৫৭৫ সালে। পরে সাদ্দাম হোসেন দেয়ালটির সংস্কার করেন।

গ্রেট জিম্বাবুয়ে ওয়ালস, জিম্বাবুয়ে : বর্তমানে গ্রেট জিম্বাবুয়ে শহরটি জিম্বাবুয়ের একটি দৈনদশা পূর্ণ একটি শহর। কিত্নু এককালে এটিই ছিল জিম্বাবুয়ের রাজধানী। আর রাজধানীকে রক্ষা করার জন্যই তৈরি হয়েছিল এই দেয়ালটি।

স্যাকস্যেয়হুয়ামান, পেরু : ইনকা সভ্যতার এই নিদর্শন পেরুর বাইরের দিকে একটি শহর কুসকোতে অবস্থিত। এই দেয়ালটি পুরোপুরি পাথরের তৈরি এবং একটির ওপর আরেকটি পাথর বসিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। এই দেয়ালটির উচ্চতা প্রায় ৩,৭০১ মিটার।

ভিয়েতনাম, ভ্যেটেরানস মেমোরিয়াল ওয়াল, ইউনাইটেড স্টেটস : ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত এই দেয়ালটি তৈরি করা হয় ইউএস আর্মিদের স্মৃতিতে এবং সম্মানে যারা ভিয়েতনাম ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার যুদ্ধে মৃত্যুবরণ করেন।

Monday, April 21, 2014

১০ বছর সাগরতলে !

১০ বছর ধরে জীবনের সিংহভাগ সময়ই পানির নিচেই থাকছেন, খাচ্ছেন, ঘুমাচ্ছেন ডেরন বার্কপাইল।১০ বছর আগে ফ্লোরিডা কিজ মেরিন স্যাঙ্কচুয়ারিতে ৬৩ ফুট পানির নিচে ‘অ্যাকুয়ারিয়াস আন্ডারওয়াটার ল্যাবে’ প্রথমবারের মতো আসার স্মৃতি এখনো উজ্জ্বল ডেরনের মনে।“সাধারণত ঘণ্টাখানেক, খুব বেশি হলে দুই ঘণ্টা পানিতে কাটিয়ে নৌকায় ফিরে যাওয়াই অভ্যাস আমাদের। ফলে সেদিন প্রথমেই যে কথাটি মনে হয়েছিলো, দুই সপ্তাহের জন্য সূর্যের মুখ দেখতে পাচ্ছি না আমি।”পিঠে স্কুবা ট্যাঙ্ক বেঁধে আরো তিন সহকর্মীর সঙ্গে প্রায় গোধূলিবেলায় সাঁতরে ‘অ্যাকুয়ারিয়াস’ গবেষণাগারের দিকে যাচ্ছিলেন ডেরন। সেটাই এখন জীবনের সবচেয়ে চমৎকার অভিজ্ঞতাগুলোর অন্যতম বলে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জানান তিনি।

তবে এ পর্যন্ত মহাকাশে যতো মানুষ গেছে, পানির নিচে বসবাসের চেষ্টা করেছে তার চেয়ে অনেক কম।পানির নিচে জীবনযাপনে অভ্যস্ত গবেষক ডেরন নিজে বলছেন, প্রতিদিন নিয়ম করে গবেষণাগারের বাইরে গিয়ে পানিতে গা ভিজিয়ে আসতে হয় তাদের। তবে পানির নিচে জীবন যাপনের একটা বাজে দিক হল বাচ্চাদের মতো ‘ন্যাপি র্যােশে’র যন্ত্রণা পোহাতে হয়।অ্যাকুয়ারিয়াসে প্রতিবার ১০ দিনের জন্য যান একেকজন গবেষক। ডেরন বলেন, পানির নিচে এর মধ্যেই প্রায় এক মাসের কাজ করে ফেলা যায়।তবে কয়েকদিন পরেই শরীরের ত্বক বেশ পাতলা ও দুর্বল হয়ে পড়ে, ফলে সহজেই কেটে যায়। সাঁতারের পোশাকটাও যেন কেটে বসে শরীরের বিভিন্ন অংশের ওপর।

১৯৬০ সালে পানির নিচে প্রথম গবেষণাগারটি তৈরি করেন জ্যাকুইস কোস্তে ও তার গবেষক দল। পানির নিচের গবেষণাগারগুলো সেসময়ের পর আকারে খুব বেশি বড় হয়ে ওঠেনি।অ্যাকুয়ারিয়াসে কর্মরত ডেরন বলেন, একটা স্কুল বাসের সমান জায়গা রয়েছে গবেষণাগারের ভেতরে। শুনতে অনেক বড় শোনালেও এর মধ্যেই রয়েছে বেশ ক’টা টেবিল ও গবেষণায় ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি।এর ভেতরেই গবেষকদের খেতে হয় পালা করে, সরু পথ ধরে হাঁটাচলা করতে হয় সাবধানে। গরম পানির সরবরাহ কম হওয়ায় গোসলের সুবিধা কম। আগুন জ্বালানো সম্ভব নয় বলে খাবার বলতে বেশির ভাগই ফ্রিজে সংরক্ষিত শুকনো খাবার, স্যান্ডউইচ প্রভৃতি।

গবেষণাগারের কোনো মেরামত প্রয়োজন হলে তাও গবেষকদের নিজেদেরই করে নিতে হয়।পানির নিচে বসবাসই মানবজাতির ভবিষ্যতের আবাস, এটা বহু আগে থেকেই প্রস্তাব করে আসছেন অনেক গবেষক।অনেকেই বলছেন, বর্তমানের বহু বিপর্যয়ে পূর্ণ পৃথিবীতে পানির নিচে লোকালয় গড়ে তোলাই মানবসভ্যতাকে বাঁচিয়ে রাখার মোক্ষম উপায়। জনসংখ্যা বিস্ফোরণ এড়ানোর জন্যও এটা কার্যকর উপায় হতে পারে বলেও মনে করেন অনেকে।ইতোমধ্যেই মালদ্বীপ, দুবাই, সিঙ্গাপুর ও নরওয়েতে পানির নিচে হোটেল তৈরির পরিকল্পনা করছে কয়েকটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।

Sunday, April 20, 2014

সবচেয়ে ছোট্ট বাড়ি

পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশ শহরের একটি বাড়ি এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে পড়েছে। দুটি অট্টালিকার মাঝখানে তৈরি এই বাড়িটি বিশ্বের সবচেয়ে কম দৈর্ঘ্যের আধুনিক বাড়ি পরিগণিত হয়েছে।বাড়িটি মোট ৪৬ বর্গফুটের। দুই তলা বিশিষ্ট এই বাড়িটিতে আছে একটি বেডরুম, ড্রইংরুম, রান্নাঘর ও বাথরুম।একজন মানুষ বসবাসে সক্ষম এই বাড়ির বর্তমানের বাসিন্দা হলেন ইসরাইলের ইটগার ক্যারেট নামের একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা। তার নামেই বাড়িটির নাম ‘অগটার হাউস’ রাখা হয়েছে।

ভেনিসে ‘ভৌতিক দ্বীপ’-এর নিলাম

ইতালির ভয়ঙ্কর দ্বীপ নিলামে উঠতে চলেছে আগামী মাসে৷ লেগুন সেইন্ট মার্ক্স স্কয়ারে অবস্থিত এই দ্বীপের নাম ‘পোভেগ্লিয়া ভেনিস’৷ নির্জন দ্বীপে থাকার মধ্যে রয়েছে কেবলমাত্র একটি মঠ ও গোয়াল ঘর৷ আর নাকি রয়েছে অতৃপ্ত আত্মা! সংবাদসংস্থার তরফে জানান হয়েছে, দ্বীপ কর্তৃপক্ষ নিজের রাজস্ব বৃদ্ধির জন্য এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে৷ ১৭ একর জায়গা জুড়ে পোভেগ্লিয়া ভেনিস দ্বীপ সম্পর্কে নানান ভৌতিক গল্প লোকমুখে শোনা যায়৷ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ভরপুর এই দ্বীপ দখলের জন্য চতুর্দশ শতকে ভেনেটিয়ানস ও জেনোইসদের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধে৷ যুদ্ধে ব্যবহৃত কামান ও বন্দুকের শব্দ আজও সে দ্বীপে নাকি প্রতিধ্বনিত হয় রাতের আধাঁরে। সেদিনের যুদ্ধে জয়ী হয় ভেনিস সরকার৷ অষ্টাদশ শতকে দ্বীপটি জাহাজবন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হত৷ এর কয়েক বছর পর ওই বন্দরে থাকা দুটি জাহাজে প্লেগের আবির্ভাব হয়৷ শয়ে শয়ে মানুষ মারা যেতে থাকে৷ চিকিৎসা করেও লাভ না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বন্দরটি সিল করে দেওয়া হয়৷

এরপর ১৯২২ সালে একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয় ওই অভিশপ্ত দ্বীপে৷ কিন্ত হাসপাতালে থাকা রোগীরা মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে বলে অভিযোগ ওঠে৷ লোকমুখে জানা যায়, প্লেগে মৃতদের অতৃপ্ত আত্মা নাকি অন্যের আধিপত্য মেনে নিতে পারেনি৷ একে একে রোগী থেকে কর্মী সকলকে উন্মাদ হতে থাকে৷ লোকের এই বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয় যখন খোদ হাসপাতালের পরিচালক উন্মত্ত হয়ে হাসপাতালেরই ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন৷
লোকশূণ্য এই দ্বীপ পর্যটকদের জন্য দীর্ঘদিন বন্ধ থাকলেও একজন মার্কিন উপস্থাপক দ্বীপটিতে ভ্রমণে আসেন৷ নিষিদ্ধ হাসপাতাল নিয়ে একটি রোমাঞ্চকর সিরিজ তৈরি করেন মার্কিন টেলিভিশনে এক ট্রাভেল শোয়ের জন্য৷ইতালি কর্তৃপক্ষ এবার চাইছে হাসপাতাল ভেঙে একটি বিলাসবহুল হোটেল প্রস্তুত করতে৷ ঢেলে সাজান হবে পোভেগ্লিয়া ভেনিসকে৷ দ্বীপের মূল ব্যারাক দালানটি নিলামের জন্য কর্তৃপক্ষ প্রাথমিক দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩.৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার৷ বাদবাকি ছোটোখাটো সম্পত্তি মিলিয়ে সেখান থেকে আয় হবে আনুমানিক ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার৷তবে ভীতি কাটিয়ে কে এই দ্বীপের রাজা হবে সেটাই এখন দেখার৷ নিলামের আয় থেকে ইটালির আর্থিক মন্দায় সুদিন আসবে বলে আশাবাদী ইটালি সরকার৷

Tuesday, April 15, 2014

সবচাইতে শান্তিপূর্ণ যে সাতটি দেশ

ডেনমার্ক
বিশ্বের সব চাইতে শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে প্রথমে রয়েছে ডেনমার্ক। এই দেশের মানুষগুলোর মধ্যে শান্তির প্রথম ও প্রধান কারণ হিসেবে গবেষকরা বলেন ‘ডেনমার্কের লোকজন কখনোই যুদ্ধ বিদ্রোহে যান না, তাদের প্রথম এবং প্রধান লক্ষ্য নিজেদের অর্থনৈতিক দিক’। এছাড়াও ডেনমার্কের মানুষগুলো অনেক বেশি বন্ধুভাবাপন্ন ও সহযোগী মনমানসিকতা সম্পন্ন ।

নরওয়ে
গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী নরওয়ে অনেক বেশি শান্তিপূর্ণ একটি দেশ। এই দেশে অপরাধীর সংখ্যা কম এবং অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় এই দেশে অপরাধের সংখ্যা অনেক কম। থাকার জন্য বেশ নিরাপদ এই জায়গার মানুষজন অনেক বন্ধুভাবাপন্ন। যার কারনে এই দেশটি রয়েছে ২য় স্থানে। 

সিঙ্গাপুর
সিঙ্গাপুরের সিকিউরিটি সিস্টেম এবং জননিরাপত্তা সবার প্রথমে আসে। এই দেশ অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় প্রায় ৯০% নিরাপদ থাকার জন্য বলে গ্লোবাল পিস ইনডেক্স হতে জানা যায়। এই দেশটি ইউনাইটেড নেশনের সাথে একযোগে কাজ করে, আর তাই অর্থনৈতিক দিক থেকেও এই দেশটি উন্নত।

স্লোভানিয়া
অসাধারণ সুন্দর এই ইউরোপের দেশটি বিশ্বের সব চাইতে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই দেশটি রাজনৈতিক যে কোনো ধরনের ঝামেলামুক্ত। এই দেশে অনেক কম অপরাধ সংঘটিত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে বিধায় থাকার জন্য বেশ নিরাপদ এই দেশটি।

সুইডেন
স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মধ্যে সুইডেন সব চাইতে সুন্দর এবং শান্তিপূর্ণ একটি দেশ। এই দেশটি ইউরোপের সব চাইতে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ হওয়া সত্ত্বেও এই দেশটির রয়েছে অনেক কম অপরাধের রেকর্ড। এবং যুদ্ধ বিদ্রোহেও এই দেশটি বেশ পিছিয়ে রয়েছে। 

আইসল্যান্ড
অসাধারণ ঐতিহ্যবাহী এই দেশটির রয়েছে সব চাইতে কম অপরাধীর রেকর্ড। এবং এই দেশটি পর্যটনের জন্য বেশ ভালো একটি স্থান বিধায় প্রচুর টুরিস্ট এই দেশে যান। তাদের জরিপে জানা যায় আইসল্যান্ডের অধিবাসী বেশ শান্তিপ্রিয় এবং সহযোগী মানসিকতা সম্পন্ন।

বেলজিয়াম
বেলজিয়াম অর্থনৈতিক ভাবে বেশ স্বাবলম্বী একটি দেশ। যখন পুরো বিশ্বের অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঘটে ২০০৮-২০১১ সালের মধ্যে, তখনও বেলজিয়ামের অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর প্রভাব পড়েনি। 

Monday, April 14, 2014

অদ্ভূত ৩০টি বিল্ডিং

১৯৭৫ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি অবস্থিত নিউইয়র্কে এবং এটি ডিজাইন করেন রোজ

২০১০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি অবস্থিত দুবাইয়ে

১৯৯৭ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি অবস্থিত নিউইয়র্কের ওহাইওতে

১৯৯২ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া রকেটাকৃতির এই ভবনটি অবস্থিত প্যারগুয়েতে

১৯৭৫ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি আফ্রিকার জোহানার্সবাগে অবস্থিত

২০১২ সালে সম্পন্ন হওয়া অলিম্পিককে সামনে রেখে তৈরি এ ভবনটি লন্ডনে অবস্থিত

২০১০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি লন্ডনে অবস্থিত

২০০৬ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি বেলারুশে অবস্থিত

২০০৭ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি চীনে অবস্থিত

১৯৮৩ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি স্লোভোকিয়াতে অবস্থিত

১৯৯৭ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি ব্যাংককে অবস্থিত

১৯৯৪ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি লন্ডনে অবস্থিত

২০০৫ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি মাদ্রিদে অবস্থিত

২০০২ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি মেলবোর্ন অষ্ট্রেলিয়াতে অবস্থিত

১৯৬৭ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি লিভারপুল, লন্ডনে অবস্থিত

১৯৮৫ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি কিউবার হ্যাভানাতে অবস্থিত

১৯৭৭ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি ফ্রান্সের প্যারিসে অবস্থিত

এ ভবনটি চীনে অবস্থিত

১৯৮২ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি কোসোভাতে অবস্থিত

১৯৮৭ সাল থেকে শুরু করে ২০০৮ পর্যন্ত এ ভবনটির নির্মান কাজ চলে এবং এটি উত্তর কোরিয়াতে অবস্থিত

১৯৫০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি ইতালির মিলানে অবস্থিত

১৯৭৬ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি লন্ডনে অবস্থিত

১৯৭৬ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি লন্ডনে অবস্থিত

২০১৩ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি চীনের বেইজিং এ অবস্থিত

২০১২ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি নিউইয়র্কে অবস্থিত

২০০০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত

১৯৭০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যার্লিফোনিয়াতে অবস্থিত

১৯৭৩ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি ফ্রান্সে অবস্থিত

২০০৪ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি যুক্তরাজ্যে অবস্থিত

২০০০ সালে তৈরি সম্পন্ন হওয়া এ ভবনটি মালয়শিয়াতে অবস্থিত