টুর ক্যাপরি ডাইম : এ বিল্ডিংটিতে পরিবেশের দিকে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এতে রয়েছে জিওথার্মাল শক্তি ব্যবহারের ব্যবস্থা, সৌরশক্তি ও বিদ্যুৎসাশ্রয়ী আলোর ব্যবস্থা।
নাফাং কমার্শিয়াল : চীনের গুয়াংঝুতে নির্মিত এ বিল্ডিংটিতে রয়েছে প্রদর্শনী স্থান, অফিস ও একটি ফাইভ স্টার হোটেল। এ ছাড়াও এতে রয়েছে শহরের সবচেয়ে বড় বলরুম।
এজেড টাওয়ার : চেক রিপাবলিকে নির্মিত এ বিল্ডিংটিতে রয়েছে অফিস, দোকানপাট ও বাণিজ্যিক স্থান।
অ্যারডমোর রেসিডেন্স : সিঙ্গাপুরে নির্মিত এ বিল্ডিংটি শক্তি ও পানি সাশ্রয়ী ডিজাইনে নির্মিত।
মার্কারি সিটি : মস্কোর ৭৫ তলাবিশিষ্ট এ বিল্ডিংটি নির্মিত হয়েছে পরিবেশসম্মত নানা পদ্ধতির ব্যবস্থা রেখে। বিল্ডিংটিতে পানি রিসাইকল করার ব্যবস্থাও রয়েছে।
ফ্লেম টাওয়ার্স : আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে নির্মিত হয়েছে ৬২০ ফুট উঁচু অনুপম ডিজাইনের এ টাওয়ারগুলো। এলইডি স্ক্রিন দিয়ে সাজানো বিল্ডিংগুলো রাতে বড় আগুনের মতোই মনে হয়।
ওয়ান সেন্ট্রাল পার্ক ইস্ট : অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে নির্মিত এ বিল্ডিংটিতে রয়েছে প্রত্যেক তলাতে বাগান। এ কারণে বিল্ডিংটিকে অনেকটা পার্কের মতো। এতে রয়েছে রেস্টুরেন্ট, শপিং সেন্টার ও আবাসন।
কায়আন টাওয়ার : দুবাইয়ের এ টাওয়ারটি ইনফিনিটি টাওয়ার নামেও পরিচিত। বায়ুপ্রবাহের চাপ কমানোর জন্য ৮০ তলাবিশিষ্ট বিল্ডিংটি নির্মিত হয়েছে বাঁকানো ডিজাইনে।
শেরাটন হুজহাউ হট স্প্রিং রিসর্ট : চীনের হুজহাউতে অবস্থিত বিলাসবহুল বিল্ডিংটি এ তালিকার একটি অনন্য অট্টালিকা। এতে রয়েছে ১৯ হাজার এলইডি লাইট, যা অশ্বক্ষুরাকৃতি বিল্ডিংটিকে রাতে উজ্জ্বল করে তোলে।
ডিসি টাওয়ার ১ : ভিয়েনায় অবস্থিত পরিবেশবান্ধব নানা ফিচারসম্বলিত বিল্ডিংটি অস্ট্রিয়ার সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং। এটি সবুজ বৈদ্যুতিক শক্তিতে চলে।
দ্য শার্ড : ৮৭ তলাবিশিষ্ট লন্ডনের এ বিল্ডিংটি এখন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সবচেয়ে উঁচু বিল্ডিং। ৮৭ তলা বিশিষ্ট ১০০৪ ফুট উঁচু বিল্ডিংটি নান্দনিক দৃষ্টিকোণ থেকে অনন্য।
No comments:
Post a Comment